বড় আর্থিক সমর্থন নিয়ে আশা ও সংশয় দুই-ই থাকছে

কাল চীন যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

Daily Inqilab কূটনৈতিক সংবাদদাতা

২৫ মার্চ ২০২৫, ০১:৫৩ এএম | আপডেট: ২৫ মার্চ ২০২৫, ০১:৫৩ এএম

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি সফরে আগামীকাল ২৬ মার্চ চীন যাচ্ছেন বেইজিং যাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে এটাই তাঁর প্রথম চীন সফর। এই সফর দুই দেশের ৫০ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কের এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা চারদিনের সফরে ২৮ মার্চ চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে তার এক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

সে কারণেই এ সফরকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে আরও গভীর অর্থনৈতিক সহযোগিতার দিকে নজর দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ সফরে বড় আর্থিক সমর্থন নিয়ে আশা ও সংশয় দুই-ই থাকছে। তারা মনে করছেন, প্রধান উপদেষ্টা এমন এক সময়ে এ সফরে যাচ্ছেন যখন চীন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়ে করা চুক্তি শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) চীনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন করে কোনো ঋণ সহায়তার চুক্তি হয়নি বাংলাদেশের। এ সময় আগে প্রতিশ্রুত ঋণের অর্থ ছাড় হয়েছে ২৭ কোটি ডলারের কিছু কম।

আঞ্চলিক পরিস্থিতির পরিবর্তন এবং ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে এই সফর ভূরাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার, চীনা বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে এবং স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও পানি ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, আমাদের প্রধান লক্ষ্য বেইজিংয়ের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া, বিশেষ করে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর মাধ্যমে। আমরা চীনের কাছ থেকে আরও বিনিয়োগ চাই এবং সেখানে আমাদের পণ্যের রফতানি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছি।

বর্তমানে চীনের অর্থায়নে চলমান বৃহৎ প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু রেললিংক প্রকল্প, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীনে ডবল পাইপলাইনের সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং স্থাপন প্রকল্প, ডিপিডিসির আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুতের সিস্টেম নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প, পিজিসিবির সঞ্চালন ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ প্রকল্প, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ এবং রাজশাহী ওয়াসার সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন। এসব প্রকল্পের সবগুলোরই ঋণ সহায়তার চুক্তি সই হয়েছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আগে।

প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন সফরের পরিপ্রেক্ষিতে আর্থিক সহায়তার ক্ষেত্রে বড় ধরণের কোনো পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা আছে কিনা জানতে চাইলে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে বেইজিংয়ের সমর্থন পাচ্ছে। কারণ চীনারা বুদ্ধিমান। তারা দেখছে এখানে সুযোগ আছে, তাই সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন সফরে তাদের পক্ষ থেকে বিশেষ উড়োজাহাজ পাঠানোর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলেও শোনা যাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের ভাবভঙ্গি বেশ ইতিবাচক। অন্তর্বর্তী সরকার বলেই তারা গতি কমিয়ে দেবে, তা মনে হয় না। জানুয়ারিতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা চীন সফর করে এসেছেন। সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে প্রধান উপদেষ্টাকে। অর্থাৎ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের গতি অব্যাহত আছে। প্রকল্প অর্থায়নবিষয়ক কিছু হবে না হয়তো। কারণ এ সরকারের অর্থায়ন উপযোগী প্রকল্প তৈরিও তো করতে হবে। কিন্তু সেটা তো এ সরকারের হাতে নেই। সে সুযোগও সরকার পায়নি। কাজেই এ রকম কিছু না হয়ে দুই পক্ষের জন্য যে সহজ ক্ষেত্রগুলো আছে, সেগুলোই হয়তো অগ্রাধিকারে থাকবে। আমাদের প্রত্যাশার মধ্যে আছে আর্থিক সহায়তা, বাজেট সহায়তা, বাণিজ্য সহায়তা, রোহিঙ্গাবিষয়ক সহায়তা, ছোট প্রকল্পগুলোয় সহায়তা দেয়া, কিছু ক্ষেত্রে ঋণ পরিশোধের সময় বৃদ্ধি করা—এ ধরনের বিষয়গুলো নিয়ে আসন্ন সফরের ক্ষেত্রে প্রত্যাশা করা যেতে পারে। তিস্তার বিষয়ে কোনো অগ্রগতি হবে কিনা সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত না। এটি খুব সংবেদনশীল বিষয়।

ড. ইউনূসের সফরে স্বাস্থ্যসেবা খাতেও সহযোগিতা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়, বিশেষ করে বাংলাদেশি রোগীরা ভারতের ভিসা সংক্রান্ত সমস্যার কারণে চিকিৎসা নিতে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। পরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশি রোগীদের প্রথম দল ইতোমধ্যে চীনে চিকিৎসার জন্য গিয়েছে। আমরা চাই চীন ঢাকায় একটি আধুনিক হাসপাতাল স্থাপনে বিনিয়োগ করুক। বাংলাদেশ চীনের কাছে অনুরোধ করেছে কুনমিংয়ে চারটি হাসপাতাল নির্দিষ্ট করতে, যেখানে বাংলাদেশি রোগীদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকবে। এই প্রথম দলটির অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতের চিকিৎসা সহযোগিতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। পানি ব্যবস্থাপনাও আলোচনার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়, যেখানে বাংলাদেশ নদী ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে চীনের সহযোগিতা চাওয়া হচ্ছে, বিশেষ করে তিস্তা নদী ইস্যুতে। পররাষ্ট্র উপধেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদী স্বার্থে পানি ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা এগিয়ে নিতে চাই। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তিস্তা প্রকল্প নিয়ে প্রত্যক্ষ কোনো উক্তি করেন নি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফর বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কের ক্রমবর্ধমান গতিশীলতার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বৈশ্বিক জোটের রদবদলের মধ্যে বাংলাদেশ যখন তার পথ নির্ধারণ করতে চাচ্ছে, তখন ড. ইউনূস চীন সফরে যাচ্ছেন। তার এই সফর কৌশলগত বিবেচনার সঙ্গে অর্থনৈতিক আবশ্যিকতার ভারসাম্য বজায় রেখে চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আরো গভীর করার স্পষ্ট অভিপ্রায়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই সফর প্রতীকী তাৎপর্য বহন করছে এবং ভবিষ্যতে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তি তৈরি করবে।

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের প্রতীকী তাৎপর্যের ওপর জোর দিয়েছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ইমতিয়াজ আহমেদ। তিনি বলেন, এই সফর পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের জন্য দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্র তৈরি করবে। এই সফরে বেশ কয়েকটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হতে পারে, যা বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতির পথ প্রশস্ত করবে। চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টার এই সফর দুই দেশের সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী করবে। তবে তিস্তার মতো বড় প্রকল্পগুলোর জন্য সম্ভবত নির্বাচনের পর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. লাইলুফার ইয়াসমিন মনে করেন, চীনের কাছ থেকে বিনিয়োগ বা বড় চুক্তি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো বাধা হবে না। তিনি বলেন, চীন জানে, এই অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের জনগণের পূর্ণ ম্যান্ডেট নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছেন। তিস্তা ইস্যুতে জোর দিয়ে তিনি বলেন, ঢাকার নিজস্ব স্বার্থে বেইজিংয়ের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করা উচিত। তিনি আগামী এপ্রিল মাসে ঢাকায় আয়োজিত বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রতিশ্রতিশীল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখছেন। জ্বালানি, স্বাস্থ্যসেবা ও অবকাঠামোতে পারস্পরিক স্বার্থ তুলে ধরে তিনি বলেন, উন্নত মানের চিকিৎসা সুবিধা প্রতিষ্ঠায় চীনের আগ্রহ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

বৈদেশিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ প্রফেসর শাহাব এনাম খান বলেন, ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার এই সফরকে অন্যান্য দেশের দৃষ্টিভঙ্গির চেয়ে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। তিনি বলেন,আঞ্চলিক প্রভাব তাৎপর্যপূর্ণ। তবে বাংলাদেশকে অবশ্যই তার স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। যেমন- রোহিঙ্গা সংকট ও পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। প্রফেসর শাহাব এনাম খান বলেন, এই সফর রোহিঙ্গা সংকট পুনর্বিবেচনার নতুন সুযোগ তৈরি করছে। কারণ ২০২৪ ও ২০২৫ সালে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি অনেকটাই ভিন্ন।

বাংলাদেশে চীন থেকে নতুন কোনো ঋণ সহায়তার আনুষ্ঠানিক প্রতিশ্রুতি মিলছে না প্রায় দুই অর্থবছর ধরে। বিশেষ করে গত ২০২৪ সালের শুরু থেকেই বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগসংশ্লিষ্টদের বক্তব্য হলো টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের ভঙ্গুরতার ক্ষেত্রগুলো আগেই অনুধাবন করতে পেরেছিল চীন। পটপরিবর্তন হতে পারে এমন অনুমানও করতে পেরেছিলেন বেইজিংয়ের সরকারসংশ্লিষ্টরা। এ কারণে গত বছরের জুলাইয়ের শুরুতে অনুষ্ঠিত চীন সফরেও অবকাঠামো খাতে উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো ঋণ চুক্তির ঘোষণা আসেনি। পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের আগে দেশে ফিরে এসেছিলেন শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের পতনের পর আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারণী মহল থেকে চীনের পক্ষ থেকে ৭ বিলিয়ন ডলার সহায়তার আশ্বাস পাওয়ার কথা জানানো হয়। যদিও এ নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো চুক্তি সই হয়নি।

এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন সফরে দেশটির কাছ থেকে বড় ধরনের অর্থনৈতিক সহায়তা পাওয়া যাবে বলে প্রত্যাশা করছেন অনেকেই। আবার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও ভূরাজনীতির পর্যবেক্ষক, অর্থনীতিবিদ এবং বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করছেন, রাজনৈতিকভাবে নির্বাচিত সরকার না আসার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশকে আর্থিক সহায়তা দেয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা রক্ষণশীল মনোভাব প্রদর্শন করতে পারে চীন। সার্বিক বিষয়ে জানতে চীনা দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাদের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে গত মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সেমিনারে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, আন্তর্জাতিক পরিম-লে বা কোনো দেশের অভ্যন্তরে যে পরিবর্তনই হোক না কেন, আমাদের নীতি স্পষ্ট। চীন অংশীদার হিসেবেই থাকবে। আমাদের সহযোগিতা বাংলাদেশ, দেশের জনগণ ও চীনা জনগণের জন্য। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে চীন বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা, ঐক্য ও গণতন্ত্রের বিকাশ দেখতে চায়।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বাংলাদেশেও ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের শঙ্কা
শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ৯৬ কোটি টাকা ব্যয়: স্নিগ্ধ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশের ৪০ জেলা, অব্যাহত থাকার আভাস আবহাওয়া অধিদপ্তরের
১২ ঘণ্টায় দুই কোটি টাকা টোল আদায় হলো পদ্মা সেতুতে
যানচলাচল নিরবচ্ছিন্ন রাখতে ঈদে কন্ট্রোল রুম খুলেছে বিআরটিএ
আরও
X

আরও পড়ুন

সাভারে ভুল চিকিৎসায় পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু, তালা ঝুলিয়ে পালিয়েছে কর্তৃপক্ষ

সাভারে ভুল চিকিৎসায় পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু, তালা ঝুলিয়ে পালিয়েছে কর্তৃপক্ষ

ঈদের তারিখ জানাল অস্ট্রেলিয়া

ঈদের তারিখ জানাল অস্ট্রেলিয়া

ফুলপুরে তারেক রহমানের পক্ষে অসহায় দুঃস্থদের মাঝে যুবদলের ঈদ উপহার বিতরণ

ফুলপুরে তারেক রহমানের পক্ষে অসহায় দুঃস্থদের মাঝে যুবদলের ঈদ উপহার বিতরণ

ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প কোথায় হয়েছিল?

ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প কোথায় হয়েছিল?

দ্রুত নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচান: দুলু

দ্রুত নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচান: দুলু

রাজবাড়ীতে ট্রেনের ধাক্কায় প্রবাসীর স্ত্রীর মৃত্যু

রাজবাড়ীতে ট্রেনের ধাক্কায় প্রবাসীর স্ত্রীর মৃত্যু

বাংলাদেশেও ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের শঙ্কা

বাংলাদেশেও ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের শঙ্কা

কালিয়াকৈরে মহাসড়কে পরিবহনের সংকট, সহস্রাধিক যাত্রীরা ভোগান্তির স্বীকার

কালিয়াকৈরে মহাসড়কে পরিবহনের সংকট, সহস্রাধিক যাত্রীরা ভোগান্তির স্বীকার

পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার পদত্যাগের দাবিতে রাঙামাটিতে কুশপুত্তলিকা দাহ, প্রতিহতের ঘোষণা

পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার পদত্যাগের দাবিতে রাঙামাটিতে কুশপুত্তলিকা দাহ, প্রতিহতের ঘোষণা

ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন “ইয়েল বিশ্ব ফেলো”

ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন “ইয়েল বিশ্ব ফেলো”

শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ৯৬ কোটি টাকা ব্যয়: স্নিগ্ধ

শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ৯৬ কোটি টাকা ব্যয়: স্নিগ্ধ

ভাঙ্গা- ঢাকা এক্সপ্রেসওয়েতে স্বস্তিতে ঘরে ফিরছে মানুষ

ভাঙ্গা- ঢাকা এক্সপ্রেসওয়েতে স্বস্তিতে ঘরে ফিরছে মানুষ

বরিশালের কৃষকগন মিষ্টি মরিচ-ক্যাপসিকাম’এর ন্যায্যদাম না পেয়ে হতাশ

বরিশালের কৃষকগন মিষ্টি মরিচ-ক্যাপসিকাম’এর ন্যায্যদাম না পেয়ে হতাশ

নাটোরে ডিসি বাংলোয় মিলল বিপুল পরিমাণ সিলমারা ব্যালট

নাটোরে ডিসি বাংলোয় মিলল বিপুল পরিমাণ সিলমারা ব্যালট

শেষ সময়ে জমে উঠেছে পর্তুগালের ঈদ বাজার

শেষ সময়ে জমে উঠেছে পর্তুগালের ঈদ বাজার

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশের ৪০ জেলা, অব্যাহত থাকার আভাস আবহাওয়া অধিদপ্তরের

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশের ৪০ জেলা, অব্যাহত থাকার আভাস আবহাওয়া অধিদপ্তরের

ঈদের ছুটিতে দেখুন ৯ টি নতুন সিনেমা-সিরিজ

ঈদের ছুটিতে দেখুন ৯ টি নতুন সিনেমা-সিরিজ

বাড়ি ফিরে যা বললেন তামিম

বাড়ি ফিরে যা বললেন তামিম

১২ ঘণ্টায় দুই কোটি টাকা টোল আদায় হলো পদ্মা সেতুতে

১২ ঘণ্টায় দুই কোটি টাকা টোল আদায় হলো পদ্মা সেতুতে

প্রস্তুত শোলাকিয়া ঈদগাহ, থাকবে ৫ স্তরের নিরাপত্তা

প্রস্তুত শোলাকিয়া ঈদগাহ, থাকবে ৫ স্তরের নিরাপত্তা